বাংলাদেশ শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে নিপুণের নাম ঘোষণা ও প্রার্থিতা বাতিলকে আইন বহির্ভূত রায় হিসেবে উল্লেখ করেছেন জায়েদ খান।
গণমাধ্যমে তিনি বলেন, এখানে আপিল বোর্ডের কোনো মূল্য নেই। তারা এরকম কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারে না। এটা আইন বহির্ভূত, পৃথিবীতে এমন নজিরবিহীন ঘটনা নেই। প্রজ্ঞাপনের পর আপিল বোর্ড কীভাবে এ রায় ঘোষণা করে? আমি আইনি ব্যবস্থা নেব।
এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় আপিল বোর্ড এক বৈঠকের পর টাকা দিয়ে ভোট কেনার অভিযোগসহ আরও কিছু অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিপুণের নাম ঘোষণা করে। আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান এই ঘোষণা দেন।
এই আপিল বোর্ড নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে জায়েদ খান গণমাধ্যমে বলেন, নির্বাচন উপলক্ষে আমরা একটা আপিল বোর্ড করি। ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত আপিল বোর্ডের মেয়াদ। ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনও শেষ। সেখানে সোহান ভাই কীভাবে এমন একটি কাজ করলেন! কোনো দিন একটা মিটিংয়েও আসেননি, দূরে দূরে থাকেন। কোথা থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটা চিঠি পাঠান! বলেন, ‘মিটিং আছে, আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একটা মিটিং আছে আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি, আপনাকে উপস্থিতি থাকতে হবে।’ এটা তিনি কিসের ক্ষমতায় করেন!
জায়েদ খান বলেন, একদমই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমার সঙ্গে এসব করা হচ্ছে। সোহান ভাই (সোহানুর রহমান সোহান) ও হোসেন ভাই (মোহাম্মদ হোসেন) এসবের পেছনে জড়িত।