সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যমে পুলিশের চাদর ও বালিশের কাভার কেনা বিষয়ে প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। বিবৃতিতে নিজেদের অবস্থানের কথা জানিয়েছে তারা।
বুধবার বিকালে গণমাধ্যমে পাঠানো পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক (জনসংযোগ) কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে আইজিপি পুলিশ বাহিনীর জন্য জার্মানি থেকে ১ লাখ চাদর কিনতে সে দেশে সফর করবেন এমন একটি অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারিত হয়েছে। এ বিষয়ে প্রকৃত সত্য এই যে, পুলিশ বাহিনী জার্মানি থেকে বালিশের কাভারসহ বিছানা চাদর ক্রয় করছে না। তা ছাড়া জার্মানি বিছানা চাদর উৎপাদন ও রপ্তানিকারক কোনো দেশ নয়, তারা ভারী শিল্পের দেশ।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সংগত কারণে আইজিপি চাদর, বালিশের কাভার কিনতে জার্মানি যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। তা ছাড়া গণক্রয় আইন অনুযায়ী সরকারি কোনো কর্মকর্তা ব্যক্তিগত সামগ্রীর মতো কোনো মার্কেট বা দেশ সফরে গিয়ে কোনো প্রকার সরকারি পণ্য ক্রয় কিংবা সংগ্রহ করতে পারেন না। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া রয়েছে।’
এতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ পুলিশ সব সময় স্থানীয় দরপত্রের মাধ্যমে স্থানীয় প্রস্তুতকারীদের প্রস্তুতকৃত বিছানা চাদর, বালিশের কাভার ক্রয় করে থাকে। চলতি বছরও অনুরূপভাবে বাংলাদেশ পুলিশ স্থানীয়ভাবে দরপত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রস্তুতকৃত বিছানা চাদর, বালিশের কাভার সংগ্রহের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।’
বিবৃতিতে পুলিশ সদর দপ্তর আরও বলেছে, প্রাথমিকভাবে এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক একটি সরকারি আদেশে অনবধানতাবশত সৃষ্ট ভাষাগত বিভ্রাট প্রসূত তথ্যগত বিভ্রান্তির কারণে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি অপপ্রচারকারী চক্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এটি গুজব আকারে সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যমে পুলিশের চাদর ও বালিশের কাভার কেনা বিষয়ে প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। বিবৃতিতে নিজেদের অবস্থানের কথা জানিয়েছে তারা।
বুধবার বিকালে গণমাধ্যমে পাঠানো পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক (জনসংযোগ) কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে আইজিপি পুলিশ বাহিনীর জন্য জার্মানি থেকে ১ লাখ চাদর কিনতে সে দেশে সফর করবেন এমন একটি অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারিত হয়েছে। এ বিষয়ে প্রকৃত সত্য এই যে, পুলিশ বাহিনী জার্মানি থেকে বালিশের কাভারসহ বিছানা চাদর ক্রয় করছে না। তা ছাড়া জার্মানি বিছানা চাদর উৎপাদন ও রপ্তানিকারক কোনো দেশ নয়, তারা ভারী শিল্পের দেশ।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সংগত কারণে আইজিপি চাদর, বালিশের কাভার কিনতে জার্মানি যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। তা ছাড়া গণক্রয় আইন অনুযায়ী সরকারি কোনো কর্মকর্তা ব্যক্তিগত সামগ্রীর মতো কোনো মার্কেট বা দেশ সফরে গিয়ে কোনো প্রকার সরকারি পণ্য ক্রয় কিংবা সংগ্রহ করতে পারেন না। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া রয়েছে।’
এতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ পুলিশ সব সময় স্থানীয় দরপত্রের মাধ্যমে স্থানীয় প্রস্তুতকারীদের প্রস্তুতকৃত বিছানা চাদর, বালিশের কাভার ক্রয় করে থাকে। চলতি বছরও অনুরূপভাবে বাংলাদেশ পুলিশ স্থানীয়ভাবে দরপত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রস্তুতকৃত বিছানা চাদর, বালিশের কাভার সংগ্রহের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।’
বিবৃতিতে পুলিশ সদর দপ্তর আরও বলেছে, প্রাথমিকভাবে এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক একটি সরকারি আদেশে অনবধানতাবশত সৃষ্ট ভাষাগত বিভ্রাট প্রসূত তথ্যগত বিভ্রান্তির কারণে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি অপপ্রচারকারী চক্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এটি গুজব আকারে ছড়িয়ে পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা করেছে। এই বিবৃতির পর এ সংক্রান্ত সব বিভ্রান্তির নিরসন হবে বলে প্রত্যাশা করে পুলিশ সদর দপ্তছড়িয়ে পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা করেছে। এই বিবৃতির পর এ সংক্রান্ত সব বিভ্রান্তির নিরসন হবে বলে প্রত্যাশা করে পুলিশ সদর দপ্তর।