পাকিস্তানি নারী সেনার হাতে রাফাল ধ্বংস ইতিহাসে বিরল নজির

আন্তর্জাতিক

তিন হাজার কোটি টাকার ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান ছাঁইয়ের স্তূপে পরিণত করার পেছনে একটি নাম আয়শা ফারুক। তিনি পাকিস্তানের প্রথম নারী ফাইটার পাইলট। তার হাতে ধরা জেট-১০ সি থান্ডারের নিখুঁত নিশানা ভারতের সামরিক গরিমাকে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে। এই গল্প শুধু একটি বিমান ধ্বংসের নয়, এটি একটি নারীর সাহস, আর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের গল্প, যা দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতির মঞ্চে নতুন নাটক রচনা করছে।

৩৭ বছরের আয়শা ফারুক পাকিস্তানের বাহোয়ালপুরের এক সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। বাবার মৃত্যুর পর মা তাকে এবং তার বোনকে একাই বড় করেছেন। ২০১৩ সালে তিনি পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে প্রথম নারী ফাইটার পাইলট হিসেবে নিয়োগ পান। তার হাতে থাকা জেট-১০ সি থান্ডার চীনের সহায়তায় তৈরি একটি যুদ্ধবিমান, যার ক্ষমতা রাফালের সঙ্গে টক্কর দেওয়ার মতো। সীমান্তে উত্তেজনার মাঝে আয়শার নেতৃত্বে চালানো এ মিশন তাকে পাকিস্তানের ওয়ার হিরো বানিয়েছে। রাওয়ালপিন্ডির রাস্তায় তার নাম এখন গানের মতো গাওয়া হচ্ছে। তার এই কৃতিত্ব শুধু একটি সামরিক বিজয় নয়, এটি একটি প্রতীক। একটি পুরুষপ্রধান সমাজে, যেখানে নারীরা প্রায়ই পিছনে থাকে, আয়শা প্রমাণ করেছেন যে আকাশে তার দক্ষতা কারো চেয়ে কম নয়। তার পিএল-৫ ক্ষেপণাস্ত্র কেবল রাফালকে ধ্বংস করেনি, ভারতের অহংকারকেও চূর্ণ করেছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *