বিমানটি যখন উড্ডয়ন করে, তখনই পাইলট জানিয়ে দিয়েছিলেন যে বিমান আকাশে ভাসছে না, পড়ে যাচ্ছে। এই রিপোর্ট পেয়েই ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফায়ার সার্ভিসের বহর বিমানটিকে লোকেট করে ফলো করতে থাকে। বিমানটি মাইলস্টোন স্কুলে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বিইউএফটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের পাশ দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে যায়।
সেদিন ওই ভবনে ১৫০০+ ছাত্র, শিক্ষক, স্টাফ সহ ফ্যাকাল্টি মেম্বারেরা ছিল। ১৫ – ২০ সেকেন্ডের ব্যবধানে রক্ষা পায় বিইউএফটি ভবন।
পাইলট বিমানটিকে দিয়াবাড়ির বিস্তীর্ণ মাঠ ফেলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বিমানটি মাইলস্টোন স্কুলের উপরে এসে অনাকাঙ্খিত ভাবেই সামনের অংশ ভেঙে দুইভাগ হয়ে যায় এবং বিদ্ধস্ত হয়।
বিমানটি যদি আর ৩০ সেকেন্ড উড়তো, তাহলে সেটি বিধ্বস্ত হতো বিএএফ শাহীন কলেজের ওপর।
কারণ ইমার্জেন্সী রানওয়ে শাহীন কলেজের একদম পাশ দিয়েই। পাইলটকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে তুরাগ নদীতে বিমানটি ফেলার পরামর্শ ও দেয়া হয়েছিল।
বিমানটি যদি তুরাগ নদী তে ফেলার জন্য পাইলট মুভ করতেন, তাহলে বিমানটি টঙ্গী বাজার, আইইউবিএটি, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, উত্তরা হাই স্কুল কিংবা নওয়াব হাবীবুল্লাহ এর ওপর বিদ্ধস্ত হতে পারতো।
মাইলস্টোন স্কুলের যেখানে বিমান বিদ্ধস্ত হয়েছে, তার পাশেই ছিল মেট্রোরেল এর ডিপো। সেখানে বিমান বিদ্ধস্ত হলে সমগ্র উত্তরা হতো মৃত্যুপুরী।
যেখানেই কোনটাই ভালো হতো না সেখানেই কেন চালাতে হবে এই বিমান। বিমানটি যখন উড্ডয়ন করে, তখনই পাইলট জানিয়ে দিয়েছিলেন যে বিমান আকাশে ভাসছে না, পড়ে যাচ্ছে। এই রিপোর্ট পেয়েই ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফায়ার সার্ভিসের বহর বিমানটিকে লোকেট করে ফলো করতে থাকে। বিমানটি মাইলস্টোন স্কুলে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বিইউএফটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের পাশ দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে যায়।
সেদিন ওই ভবনে ১৫০০+ ছাত্র, শিক্ষক, স্টাফ সহ ফ্যাকাল্টি মেম্বারেরা ছিল। ১৫ – ২০ সেকেন্ডের ব্যবধানে রক্ষা পায় বিইউএফটি ভবন।
পাইলট বিমানটিকে দিয়াবাড়ির বিস্তীর্ণ মাঠ ফেলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বিমানটি মাইলস্টোন স্কুলের উপরে এসে অনাকাঙ্খিত ভাবেই সামনের অংশ ভেঙে দুইভাগ হয়ে যায় এবং বিদ্ধস্ত হয়।
বিমানটি যদি আর ৩০ সেকেন্ড উড়তো, তাহলে সেটি বিধ্বস্ত হতো বিএএফ শাহীন কলেজের ওপর।
কারণ ইমার্জেন্সী রানওয়ে শাহীন কলেজের একদম পাশ দিয়েই। পাইলটকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে তুরাগ নদীতে বিমানটি ফেলার পরামর্শ ও দেয়া হয়েছিল।
বিমানটি যদি তুরাগ নদী তে ফেলার জন্য পাইলট মুভ করতেন, তাহলে বিমানটি টঙ্গী বাজার, আইইউবিএটি, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, উত্তরা হাই স্কুল কিংবা নওয়াব হাবীবুল্লাহ এর ওপর বিদ্ধস্ত হতে পারতো।
মাইলস্টোন স্কুলের যেখানে বিমান বিদ্ধস্ত হয়েছে, তার পাশেই ছিল মেট্রোরেল এর ডিপো। সেখানে বিমান বিদ্ধস্ত হলে সমগ্র উত্তরা হতো মৃত্যুপুরী।
যেখানেই কোনটাই ভালো হতো না সেখানেই কেন চালাতে হবে এই বিমান। এখন পাইলটকে কত সম্মান দেয়া হচ্ছে অথচ একদিন আগে ও তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল মৃত্যুর পথে।
‘ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে সংগৃহীত’