বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আজ সন্ধ্যার পর থেকে ক্রমশ উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন স্থানে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মী-সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। কাকরাইল এলাকায়
জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ-এর কর্মীদের মধ্যে মারাত্মক সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনা ও পুলিশকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন, যার মধ্যে রাজনীতিবিদ নূর গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
অন্যদিকে, নির্বাচন কমিশন আজ সতর্ক করে জানিয়েছে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে “সবচেয়ে বিপজ্জনক নির্বাচন” হতে পারে। তাদের মতে, সামাজিক অস্থিরতা ও অপ্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জ সামনে আসতে পারে, যা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাকে আরও ঘনীভূত করছে।
এদিকে আদালতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-র বিরুদ্ধে পাঁচটি “মানবতাবিরোধী অপরাধ”-এর অভিযোগে আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা গঠন করা হয়েছে। একইসাথে নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও জামায়াতে ইসলামি ঢাকায় একটি বিশাল সমাবেশ করেছে, যেখানে তারা ইসলামী শাসন, ন্যায়বিচার ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের দাবি জানায়।
সব মিলিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গন এখন উত্তাল, এবং পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন—আজকের রাতেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন কোনো বড় ঘটনার ইঙ্গিত লুকিয়ে আছে।